Regional Center Interaction

ওয়ার্ল্ড আইটি-ফাউন্ডেশন এর আঞ্চলিক কেন্দ্র স্থাপনের নীতিমালা, লক্ষ্য উদ্দেশ্য পরিকল্পনা t

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, রেজিষ্ট্রার অব জয়েন্ট কোম্পানীজ এন্ড ফার্মস এর সোসাইটি রেজিষ্ট্রেশন আইন XXI অব ১৮৬০ এর আওতায় “World Information Technology Foundation (WITF)” রেজিষ্ট্রেশন নং- S-8026(47)08 তারিখঃ ১৩ই জুলাই, ২০০৮ মূলে অত্র ওয়ার্ল্ড আইটি-ফাউন্ডেশন এর উপর সরকার কর্তৃক অর্পিত ক্ষমতা বলে দেশের প্রতিটি জেলা উপজেলা হেড-কোয়ার্টারে সর্বমোট ৫৫৮টি আঞ্চলিক কেন্দ্র স্থাপনের নীতিমালা প্রণয়ন করা হয়েছে ইহা সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক, জনসেবামূলক, দক্ষ মানব সম্পদ উন্নয়নের লক্ষ্যে সারাদেশে তথ্য প্রযুক্তির বিকাশ ঘটানো এবং জাতীয় পর্যায়ে তার সুফল বিস্তারের লক্ষ্যে এই ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে

এই মহান দায়িত্ব পালনে সুশীল সমাজের সৃজনশীল মহৎ ব্যক্তিবর্গের Active Participation আমাদের একান্ত কাম্য

একবিংশ শতাব্দি তথ্য প্রযুক্তির যুগ এই শতাব্দির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সদাশয় সরকারের পক্ষে একা সম্ভব নয় সরকারের সদিচ্ছাকে দ্রুত এগিয়ে নেয়ার প্রতিশ্রুতি নিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ওয়ার্ল্ড আইটি-ফাউন্ডেশন দেশের লক্ষ লক্ষ শিক্ষিত বেকার যুবক এবং যুব মহিলাগণকে কারিগরি তথ্য-প্রযুক্তির উপর যুগোপযোগী, ¯^í খরচে প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ কর্মীর হাত হিসাবে গড়ে তুলে দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিশ্ববাজারে সু-দক্ষ জনশক্তি রফতানী করে আগামী প্রজন্মের শিশুদেরকে আন্তর্জাতিক তথ্য প্রযুক্তির ক্ষেত্রে এগিয়ে নেয়ার একটি নবতর কৌশল

এই কৌশল Aej¤^b করে তথ্য প্রযুক্তি কারিগরী জ্ঞানকে দেশের তৃণমূল পর্যায়ে পৌঁছে দিয়ে মানব সম্পদ এর উন্নয়ন সাধন দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে দেশে বিদেশে কর্ম সংস্থানের নবতর সুযোগ সৃষ্টির পরিকল্পনা নিয়ে এই মহৎ প্রকল্পটি হতে নেয়া হয়েছে

দেশব্যাপি ফাউন্ডেশনের আঞ্চলিক কেন্দ্র স্থাপনের নীতিমালা

১.      দেশের প্রতিটি জেলা এবং উপজেলা শহরে ওয়ার্ল্ড আইটি-ফাউন্ডেশন এর মোট ৫৫৮টি আঞ্চলিক কেন্দ্র স্থাপন করা হবে
২.     প্রতিটি জেলা উপজেলা পর্যায়ে ওয়ার্ল্ড আইটি-ফাউন্ডেশন কেন্দ্রে ইন্টারনেট সংযোগ স্থাপনের মাধ্যমে দ্রুত কম্পিউটার লিটারেসি তৃণমূল পর্যায়ে বৃদ্ধির লক্ষ্যে অন লাইন কম্পিউটার শিক্ষা প্রবর্তন কর্মসূচীর বাস্তবায়ন যার মধ্যে WIT-Online Education, WIT-Technical School & College, WIT-University কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিংসহ অন্যান্য আন্ডার গ্রাজুয়েট গ্রাজুয়েট প্রোগ্রাম প্রবর্তনের মাধ্যমে ওয়ার্ল্ড আইটি বিশ্ববিদ্যালয় চালু করার কর্যক্রম শুরু করা হয়েছে
৩.     গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত কর্তৃক ঘোষিত ২০১০-২০১১ ITC Based বাজেট অনুযায়ী ওয়ার্ল্ড আইটি-ফাউন্ডেশন এর অধীনে বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়, ইন্সটিটিউট অব ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি, টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ, পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট স্থাপনসহ অন-লাইন শিক্ষা প্রর্বতনে আইএসপি স্থাপন করে তথ্য প্রযুক্তিকে জনগণের শিক্ষা সেবামূলক কাজে ব্যবহার করে ব্যাপক কর্ম সংস্থানের সৃষ্টি করা
৪.     গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক অনুমোদিত মূল সনদপত্র, আধুনিক প্রশিক্ষণ উপকরণ, আই-ডি-কার্ড, শিক্ষা শিডিউল, পরীক্ষা পদ্ধতি, রেজিষ্ট্রেশন কার্ড, এ্যাডমিট কার্ড, পরীক্ষার খাতা, পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ওয়ার্ল্ড আইটি-ফাউন্ডেশন কর্তৃক সরবরাহ করা হবে
৫.     ওয়ার্ল্ড আইটি-ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের যে কোন স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ব্যাক্তি-মালিকানা বিশ্ববিদ্যালয়ের একরিডিটেশন এর মাধ্যমে এ্যাফিলিয়েশন নিয়ে কাজ করতে পারবে এবং যার সুফল আঞ্চলিক কেন্দ্র ভোগ করতে পারবে
৬.     প্রশিক্ষণার্থীদের মূল সনদপত্র ওয়ার্ল্ড আইটি-ফাউন্ডেশন কর্তৃক ইস্যু করা হবে এবং তা আনুষ্ঠানিকভাবে প্রশিক্ষার্থীদের মধ্যে স্ব স্ব আঞ্চলিক কেন্দ্রে বিতরণ করা হবে
৭.     বার্ষিক প্রশিক্ষণ ক্যালেন্ডার অনুযায়ী প্রশিক্ষণ কর্যাক্রম পারিচালিত হবে ইহা ছাড়াও বিশেষ কোন প্রশিক্ষ কোর্স পরিচালিত করিতে হলে তা প্রধান কার্যালয় কর্তৃক অনুমোদিত হতে হবে
৮.     ওয়ার্ল্ড আইটি-ফাউন্ডেশন তথ্য কারিগরী জ্ঞান আদান প্রদানের মাধ্যমে মানব সম্পদ উন্নয়নের লক্ষ্যে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষা গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ স্থাপন এবং অন লাইন / অফ লাইন শিক্ষা ক্যাম্পাস, প্রশিক্ষণ প্রদান পরিচালনা করতে পারবে
৯.     ওয়ার্ল্ড আইটি-ফাউন্ডেশন এর লক্ষ্য উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য দেশী বিদেশী ব্যাক্তি বা সংস্থার নিকট থেকে যে কোন প্রকার সহযোগিতা গ্রহণ করতে পারবে
১০. ওয়ার্ল্ড আইটি-ফাউন্ডেশন দেশী / বিদেশী  বিশ্ববিদ্যালয়, শিক্ষা, গবেষণা,“মেমোরেন্ডাম অব আন্ডারষ্টান্ডিং এর মাধ্যমে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের নিয়ম-নীতি অনুসরণ করে সাধারণ, কারিগরী তথ্য প্রযুক্তি শিক্ষা কার্যক্রম পারিচালনা করতে পারবে
১১.  ওয়ার্ল্ড আইটি-ফাউন্ডেশন যে কোন ছাত্র/ছাত্রীকে স্কলারশিপ, দেশের বরেণ্য ব্যক্তি গুণীজনকে প্রদক প্রদান করতে পারবে ইহা ছাড়াও যে কোন সমস্যা বা উদ্ভুত পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে তা প্রধান কার্যালয় আঞ্চলিক কেন্দ্রের মধ্যে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা হবে প্রয়োজনে ওয়ার্ল্ড আইটি-ফাউন্ডেশনের নির্বাহী কাউন্সিল উক্ত নীতিমালা পরিবর্তন, পরিবর্ধন করতে পারবেন

মহান আল­াহ আমাদের সহায় হোন


একনজরে জৈন্তাপুর উপজেলা
সিলেট বাংলাদেশের উত্তর পূর্বে অবস্থিত একটি প্রাচীন জনপদ, এ জনপদের সর্বশেষ প্রান্তে অবস্থিত খাসিয়া মেঘালয় রাজ্যের শেষ রাজধানী জৈন্তিয়াপুরবনজ, খনিজ ও মৎস্য সম্পাদে ভরপুর এবং প্রাকৃতিক সৌন্দয্যে মন্ডিত এ উপজেলারা দেশের আধ্যাত্মিক রাজধানী গুরুত্বপূর্ন অংশ হিসাবে খ্যাত এ উপজেলাজৈন্তিয়া খাসিয়া পাহাড়ের অপরুপ দৃশ্য, জাফলং এর মনোমুগ্ধকর সৌন্দয্য, জাফলং ভেলাগঞ্জ এর সারী সারী পাথরের স্তুপ পর্যটকদের টেনে আনে বার বার
এ উপজেলার বিশাল সংখ্যাক লোক পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বসবাস করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা প্রেরণ করে দেশের অর্থনীতিতে বিশেষ ভুমিকা পালন করে আসছেসিলেটের পাথর, বালির গুনগতমান দেশের অন্যন্য স্থানের মধ্যে শেষ্ঠএ উপজেলার প্রাকৃতিক গ্যাস সারা দেশের সিংহভাগ চাহিদা পূরণ করে আসছেহযরত শাহ জালাল (রাঃ) ও হযরত শাহপরান(রাঃ) অনুসারী ৩৬০আউলিয়াদের মধ্যে অনেকের মাজার শরীফ এ উপজেলায় অবস্থিতপ্রাকৃতিক সৌন্দয়্যের নয়াভিরাম দৃশ্য অবলোকন করতে প্রতি বৎসর এ উপজেলায় বিপুল সংখ্যক পর্যটক আসেনশীতে মৌসুমে উপজেলার হাওর-বাওর গুলো ভরে উঠে অতিথি পাখির কলরবে

উপজেলার যোগাযোগের তথ্য ঠিকানা
উপজেলার নাম  ঃ জৈন্তাপুর উপজেলা পরিষদ
ডাক              ঃ জৈন্তাপুর,
কোড নং         ঃ ৩১৫৬,
উপজেলা         ঃ জৈন্তাপুর,
জেলা             ঃ সিলেট

এক নজরে জৈন্তাপুর উপজেলা
আয়তন            ২৫৮.৬৯ বর্গ কিলোমিটার, ৯৯.৮৮ বর্গমাইল, ৬৫৭৫৮ একর
জনসংখ্যা          (২০০৮ এর হিসাব মতে) ১৪২২৮৮ জন (প্রায়),
  পুরুষ ৭৫১৪৫জন প্রায়, মহিলা ৬৭,১৪৩ জন প্রায়
ঘনত্ব               ৪৭০জন প্রতি বর্গ কিলোমিটারে, ১২১৬জন প্রতি বর্গ মাইলে
নির্বাচনী এলাকা    ২৩২-সিলেট-৪
থানা                   ০১টি,
ইউনিয়ন           ০৬টি,
মৌজা                 ১২৬টি,
সরকারী হাসপাতাল ০১টি,
¯^v¯’¨ ক্লিনিক       ১৬টি,
পোষ্ট অফিস       ০৪টি,
নদী                   ০২টি (সারী বড়গাং),
হাট বাজার           ০৪টি (জৈন্তাপুর, দরবস্ত, হরিপুর, চিকনাগুল)
ব্যাংক                 ০৮টি, (সেনালী ব্যাংক, কৃষি ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, অগ্রনী ব্যাংক,
গ্রামীন ব্যাংক, ব্র্যাক এসএসই ব্যাংক, কর্মসংস্থান ব্যাংক)
প্রাথমিক বিদ্যালয়   ৬৫টি (তন্মধ্যে সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় সংখ্যা ৪১টি, বাকী গুলো রেজিঃ
অন্যান্য প্রাথমিক বিদ্যালয়
উচ্চ মাধ্যমিক                 ১৩টি এগুলো হলঃ-
                                    জৈন্তাপুর সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়
                        জৈন্তিয়াপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
                                    সেন্ট্রাল জৈন্তা উচ্চ বিদ্যালয়
                                    হরিপুর বহুমূখী উচ্চ বিদ্যালয়
                                    সারীঘাট উচ্চ বিদ্যলয়
                                    ক্যাপ্টেন রশিদ উচ্চ বিদ্যালয়
                                    আব্দুল লতিফ জুলেখা মেমরিয়াল বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
                                    রমজান রুপজান উচ্চ বিদ্যালয়
                                    বাউরভাগ উচ্চ বিদ্যালয়
                                    খাজার মোকাম উচ্চ বিদ্যলয়
                                    বিগ্রেডিয়ার মজুমদার উচ্চ বিদ্যালয়
                                    আমিনা হেলালী টেকনিক্যাস্কুল
                                    চারিকাটা নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়
কলেজ সমুহ       ০৬টি এগুলো হলঃ-
জৈন্তিয়া ডিগ্রী কলেজ
                                    শাহজালাল কলেজ
                                    জৈন্তাপুর তৈয়ব আলী ডিগ্রী কলেজ
জৈন্তাপুর তৈয়ব আলী কারিগরি কলেজ
ইমরান আহমদ মহিলা কলেজ
                                    ডাঃ কুদরত উল­াহ বিয়াম ল্যাবঃ স্কুল এন্ড কলেজ

জৈন্তাপুর উপজেলার পটভূমি
জৈন্তিয়ার শেষ হিন্দু নৃপতি জয়ন্ত রায় এর নামানুসারে জয়ন্তা বা জৈন্তিয়ার উৎপত্তি১৪/০৯/১৯৮৩ সালে উপজেলা পরিষদ প্রতিষ্ঠিত হয়উপজেলার অভ্যন্তরীন যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালউপজেলার সড়ক ও জনপথ বিভাগের আওতায় এশিয়ান হাইওয়ে রোড সিলেট তামাবিল সড়কের ৩৮ কিলোমিটার দীর্ঘ প্রশস্ত পাকা রাস্ত রয়েছেতাছাড়া এলজিইডি এর আওতাভুক্ত প্রায় ৩০.৮৭ কিলোমিটার পাকা রাস্তা এবং ২৪৬ কিলোমিটার কাঁচা রাস্তা রয়েছেউপজেলা ০৬টি ইউনিয়নের মধ্যে ০১টি ব্যতীত ০৫টিতে সারা বছর জীপযোগে যাথাযাত করা যায় এ উপজেলায় খাসিয়া ও পাত্র উপজাতির বসবাস রয়েছেমোট উপজাতি পরিবারের সংখ্যা ৩১৫টি, উপজাতী লোক সংখ্যা ২২৬২জন প্রায়এরা প্রধানত এ উপজেলার নিজপাট ইউনিয়নের খাসিয়াহাটি ও জৈন্তাপুর ইউনিয়নের মোকামপুঞ্জিতে বসবাস করেএ উপজেলার মধ্য দিয়ে এশিয়া হাইওয়ের অংশ বিশেষ সিলেট-তামাবিল সড়ক গিয়াছেযা ভারতের মেঘালয় রাজ্যের সাথে সংযুক্ততামাবিল যদিও গোয়াইনঘাট উপজেলার অর্ন্তগত তথাপি এটি জৈন্তাপুর উপজেলার অতি নিকটবর্তী এবং জৈন্তাপুর উপজেলার মধ্য দিয়ে যেতে হয়তামাবিল ইমোগ্রেশন পয়েন্ট বিদ্যমান থাকায় প্রতিদিন বহুলোক/পর্যটক আমাদের প্রতিবেশীদেশ ভারত এবং ভারত হতে আমাদের দেশে যাওয়া আসা করে থাকেনএবং এর কারনে উলে­খযোগ্য পরিমান ব্যবসা বানিজ্য দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছেপর্যটন শিল্প বিকাশে বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করা প্রয়োজনজৈন্তাপুর উপজেলায় বর্তমানে বেসরকারী উদ্যোগে ৭টি চা বাগান সৃজন করা হয়েছেসেগুলি হলো- বাগান গুলোর নাম- খাঁন চা-বাগান, লালাখাল চা-বাগান, হাবিবনগর চা-বাগন, আফিফা নগর চা-বাগান, আফিফা নগর(গঙ্গাজুম) চা-বাগান, শ্রীপুর চা-বাগান, লালাখাল (বাগছড়া) চা-বাগানআবহাওয়া অনুকুল এ ভূত্বাত্তিক সুবিধার কারনে এ উপজেলার চা শিল্প বিকাশের উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছেএ দেশের সর্ব প্রথম যে, গ্যাস ক্ষেত্র গ্যাস উত্তোলন ও বিতরণ শুরু হয়েছিল সেটি উপজেলার হরিপুর গ্যাস ফিল্ড হিসাবে বিশ্বের কাছে সু-পরিচিতএ পর্যন্ত হরিপুর গ্যাস ফিল্ডে মোট ৭টি কুপ খনন করা হয়েছেএর মধ্যে ৫ ও ৭ নং কুপ হতে প্রতিদিন অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক ভিত্তিতে গ্যাস উত্তোলন হচ্ছে৭নং কুপের ক্রড ওয়েল আবিস্কৃত হওয়ার পর এটি থেকে ইতিমধ্যে উত্তোলন শেষ হয়েছেবর্তমান ৬নং কুপ হতে প্রতিদিন ৫.৩০মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস উত্তোলিত হচ্ছেযার মূল্য প্রায় ৪.৫লক্ষ টাকাঅর্থাৎ বৎসরে প্রায় ১৬.৫কোটি টাকার গ্যাস উত্তোলন হচ্ছেতাছাড়া বাইপ্রোডাক্ট হিসাবে এল,এম,এস উৎপাদিত হয় যা বিমানের জ্বালানী হিসাবে ব্যবহৃত হয়এর পুরোটাই বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ক্রয় করে থাকেএছাড়া দৈনিক ১০০০লিটার এম,এস ওয়েলও উৎপাদিত হয়ফলত জৈন্তাপুর উপজেলা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এক সুদুর প্রসারী অবদান রেখে আসেছে

সংগ্রহে মোঃ রেজওয়ান করিম সাব্বির
জৈন্তাপুর প্রতিনিধি,  
ঢাকা নিউজ২৪ডটকম / সিলেট নিউজ ২৪ডটনেট
দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন
মোবাইল ০১৭১৪৩৩৬০৮৮/০১৯১৪৩৩৬০৮৮